এই বইতে উৎসর্গ নেই। তিন নম্বর বইতে উৎসর্গপত্রে লেখক লিখেছিলেন ‘ক্যা ক্যা ছি ছি’। এবার তাই তাঁর কাছ থেকে আর কিছু চাওয়ার সাহস পাইনি। বলা যায় না, শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে চারদিকে যা চলছে। এই বইয়ের উৎসর্গের গুণে হয়তো বইমেলা থেকে সৃষ্টিসুখের স্টল তুলে নিয়ে গিয়ে নামখানায় দোকান খুলে বসতে হবে।
উৎসর্গ ছাড়াও অবশ্য লেখকের নিজের কিছু কথা থাকে, ঋণস্বীকার থাকে। এই বইতে সেসবও নেই, কারণ লেখক নিজের যা কথা, তা এর পরে দুশোর বেশি পাতা জুড়ে লিখেছেন। আর সেই সব লেখা পড়লেই বোঝা যায় তিনি কারোর ধার ধারেন না, ফলে ঋণ-টিনের ব্যাপারও নেই।
যেটা আলাদা করে বলার, এই বইতে ছবি এঁকেছেন অভীক কুমার মৈত্র। প্রচ্ছদও তাঁর করা। হারুণ আর অভীকের যুগলবন্দিতে আশা করা যায় হারণ আল রশিদের চতুর্থ এই বই পাঠকের মন ভরিয়ে দেব।
Be the first to review “হারুণ চারগুণ”