বইটির নির্বাচিত অংশ পড়া যাবে এখানে — https://sristisukh.com/ebook/portfolio/পদার্থবিজ্ঞানের-সপ্তর্ষ/
আজকের ভারতবর্ষে বিজ্ঞানচর্চার কি সত্যি সেরকম কোনও ভূমিকা আছে? তাহলে স্বাধীনতা লাভ করবার ৭০ বছর পরেও জনগণের মধ্যে সাধারণ ভাবে বিজ্ঞানমনষ্কতার অভাব কেন সর্বদাই পরিলক্ষিত হয়? বিজ্ঞান-এর ধর্মই হল যুক্তি ও পরীক্ষার দ্বারা সত্যের অনুসন্ধান। দুশো বছর বা তারও আগে রাজা রামমোহন রায়, ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর প্রমুখ পণ্ডিত যা উপলব্ধি করে তৎকালীন সমাজকে সামাজিক ও ধর্মীয় গোঁড়ামি এবং কুসংস্কারের অন্ধকার থেকে মুক্ত করতে বিজ্ঞানের পথ বেছে নেবার উদ্যোগ নিয়েছিলেন; আজ একবিংশ শতাব্দীতে আমরা দেখছি যে, সেই বৈজ্ঞানিক যুক্তিবাদের নদী নানান অযৌক্তিক ভাবধারা ও মতবাদের চোরাবালিতে পথ হারিয়ে ফেলেছে। এই নতুন ‘অন্ধকার যুগের’ সূচনাকে শুরুতেই বিনষ্ট করবার শপথ নেওয়া একান্ত প্রয়োজন। আর দিক-ভ্রষ্ট পথের পথিকদের বৈজ্ঞানিক চেতনা ও যুক্তির আলোকোজ্জ্বল পথে ফিরিয়ে আনবার জন্য ভারতবর্ষের পদার্থ-বিজ্ঞানীদের এই গৌরবময় ইতিহাস জানা প্রয়োজন।
এই বইতে আছে – আচার্য জগদীশচন্দ্র বসু, স্যার সি ভি রামন, অধ্যাপক দেবেন্দ্রমোহন বসু, অধ্যাপক সত্যেন্দ্রনাথ বসু, অধ্যাপক মেঘনাদ সাহা, অধ্যাপক শিশির কুমার মিত্র এবং স্যার কে এস্ কৃষ্ণান — এই সাত বিজ্ঞানীর জীবন, কাজ, চিন্তা, ভাবনা ও দর্শনের বিবরণ। সেই সঙ্গে থাকছে স্যার আশুতোষ মুখোপাধ্যায়ের জীবন নিয়েও আলোচনা।
Reviews
There are no reviews yet.