ফিসফাস’ জীবনের একটা অবকাশ, নামটা শুনলেই একটা মুচকি হাসি চলে আসে ঠোঁটে। স্মার্ট ভাবনা, স্মার্ট লেখা। জাস্ট পাশে বসে আড্ডা দিচ্ছেন লেখক। কখনও রোজকার দিনযাপন, কখনও পাড়ার রকে যেমন হয় আর কী… সামান্য জ্ঞানদান। তা মন্দ কী! এখন তো আবার হাজির হয়েছে শরণ্যার অ্যাইসি কি ত্যাইসি! ‘ফিসফাস ৩’-এর একটা বড় আকর্ষণ।
============
একদিন মক্কেলকে রাতে পিনোক্কিওর গল্প শোনাচ্ছি। মিথ্যে কথা বললে নাকি তার নাক লম্বা হয়ে যেত! তা মিথ্যে কথা কি? সে বোঝাতে জান কয়লা! শেষে বললাম গল্পটা শেষ করি! তাও জিজ্ঞাসা করে, মা মিথ্যে কথা বলে? বাবা বলে? দাদা বলে? মামমাম বলে? দাদাই বলে? পাটকান বলে? গুট্টিগুতুম বলে? ঠাম্মি বলে? মাছিমণি বলে? তারপর শোনে নাকি পিনোক্কিও এক নাটকের
দলে গিয়ে বলেছে নাচতে গাইতে জানে। ব্যস, তার নাক গেল লম্বা হয়ে।
ফট! তার মাথায় মেন্টোসের বাল্ব জ্বলে উঠল! বলে, তাহলে গণেচ দাদা মিথ্যে কথা বলে খুব!
গণেচ দাদার অ্যাইসি কি ত্যাইসি!
============
ফিসফাস ৩
সৌরাংশু
প্রচ্ছদ – অরিজিৎ ঘোষ
অলংকরণ – সুমিত রায়