কিছুটা ঘোর, কিছু প্রশ্নের বিড়ম্বনা, ও একটা অতৃপ্তি কাজ করল। এই ধরনের উপন্যাস খুব একটা পড়েছি বলে মনে করতে পারলাম না। ধরনটাই নতুন, স্বাদও ভিন্ন, প্রকরণ আলাদা।
পত্র-পত্রিকায় সৃষ্টিসুখ-এর যে বইগুলো নিয়ে চর্চা চলছে…
বেবী সাউয়ের কাঁদনাগীত - সংগ্রহ ও ইতিবৃত্ত' প্রসঙ্গে আনন্দবাজার পত্রিকায় প্রকাশিত দুটি প্রতিবেদন। সাপ্তাহিক বর্তমান পত্রিকায় প্রকাশিত তিনটি বইয়ের আলোচনা। নির্মল ধরের 'উর্বশীদের দিনরাত্রি' নিয়ে প্রকাশিত দুটি প্রতিবেদন। 'সংবাদ প্রতিদিন' ও 'এই সময়' দৈনিকে। বইমেলার প্রাক্কালে 'এই সময়' দৈনিকে সৃষ্টিসুখ-এর তিনটি বইয়ের কথা- গৌরী ধর্মপালের 'নির্বাচিত কবিতা' প্রকাশ উপলক্ষে 'সংবাদ প্রতিদিন'-এর মতামতঃ ঈশা দেব পালের সম্পাদনায় 'প্রমীলা পুরাণ' নিয়ে 'এই সময়' সংবাদপত্রে প্রকাশিত রিভিউঃ মণিমেখলা মাইতির 'রোজনামচা' নিয়ে সুখবর দৈনিকে প্রদীপ আচার্যের আলোচনা - সরিতা আহমেদের ভেবলির ডায়রি নিয়ে লিখল 'সাপ্তাহিক বর্তমান'। অর্পণ পালের এবং আইনস্টাইন' বইটির আলোচনা 'আবাপ স্কুলে'। আলোচনা করলেন কৌশিক মজুমদার। উত্তরবঙ্গ সংবাদ-এ শাঁওলি দে-র 'বৃষ্টিফোঁটার...
‘কুড়িয়ে বাড়িয়ে’ পড়ে কী বলছেন পাঠক? আসুন জেনে নেওয়া যাক…
'কুড়িয়ে বাড়িয়ে' পড়ে প্রথম প্রতিক্রিয়া দিয়েছিলেন সহস্রাংশু গুহ। লিখেছিলেন, 'কৌশিক বাবুর লেখা হল অনেকটা গরম চপের মতো। গরম গরম ফুঁ দিয়ে খাবার মজাই আলাদা । তবে সব থেকে বেশি মজা হল এই যে গরম হয়তো অনন্তকাল থাকেনা এই চপ তবে বাসি কখনো হয়না । তাই স্বাদটা সবসময় প্রায় সমান ভাবেই পাওয়া যায়। লেখকের লেখনীর সাথে আমার প্রথম পরিচয় হয়েছিল ‘হোমসনামা ’ দিয়ে । তাতেই এমন মজে গেছি যে তারপর থেকে একদম পারলে কড়াই থেকে ছো মেরে গরম চপ খাচ্ছি তাড়িয়ে তাড়িয়ে । গেলো শনিবার সৃষ্টি সুখের সাহিত্য উৎসবে গিয়ে একদম ফ্রেশ ফার্স্ট কপিটা সংগ্রহ করেছিলাম ‘কুড়িয়ে বাড়িয়ে’র উপরি পাওনা ছিল...
বিশ্বরূপ মহারাজের অনুবাদে ‘আলোকসাগর পারে’র নির্বাচিত অংশ
শ্রদ্ধেয় স্বামী নিত্যসত্যানন্দ, বিশ্বরূপ মহারাজ নামে যিনি সকলের কাছে পরিচিত, হাতে তুলে নিয়েছিলেন সিদ্ধার্থ মজুমদারের 'আলোকসাগর পারে' বইখানা। তারপর তাঁর ছাত্রছাত্রীরা, যারা বাংলা পড়তে পারে না, তাদের জন্য মুখে মুখেই তর্জমা করেন বইয়ের একাধিক প্রবন্ধ। নিউটন, ফ্যারাডের জীবনের কথা শোনাতে থাকেন ছোটোদের। পরে, নিউটনের উপর লেখা প্রবন্ধটি ইংরেজিতে অনুবাদ করেও তাঁর পরিচিতদের পড়াতে উদ্যোগী হন। এই আশীর্বাদ মাথা পেতে নিল 'সৃষ্টিসুখ'। তাঁকে প্রণাম। আগ্রহীদের জন্য থাকল মহারাজের করা নিউটনের উপর লেখা প্রবন্ধটির অনুবাদ। ------------------ A glimmer of life A small town in Lincolnshire, England, named Grantham. From there, a remote village of Woolsthorpe, about six-seven miles west. Most of the...
সৃষ্টিসুখ ই-লাইব্রেরি
কিছুদিন আগে এক বন্ধু বলেছিলেন, বই পড়াটা সাবস্ক্রিপশান বেসড হওয়া উচিত। গ্রামের লাইব্রেরিতে সামান্য কিছু চাঁদার বিনিময়ে বই পড়াটা তো সাবস্ক্রিপশান বেসড-ই ছিল। 'ছিল' বলছি, কারণ এখন আর সেই গ্রামের লাইব্রেরিতে বসে বই পড়ার সময় বা সুযোগ কই? এখন আমরা ভুবনগ্রামের বাসিন্দা -- ল্যাপটপ, মোবাইল ফোন, ট্যাবে সেঁটে আছি ইন্টারনেটের মহিমায়। তা সৃষ্টিসুখ সেই সুবিধাটাই বই পড়ার কাজে লাগাতে চাইছে। পাঠকবন্ধু, আপনাদের জন্যে রইল আমাদের ই-লাইব্রেরি। সৃষ্টিসুখ প্রকাশিত বইগুলি থেকে নির্বাচিত কিছু বই প্রতিমাসে আমরা হাজির করব এই পাতায়। সামান্য কিছু গ্রাহকচাঁদার বদলে বইগুলো অনলাইন পড়তে পারবেন। সহজ করে বলি। ১ -- সৃষ্টিসুখ-এর সাইট থেকে আপনার মাসিক গ্রাহকচাঁদা কিনুন। ২...
সৃষ্টিসুখের নতুন সাইট
সৃষ্টিসুখ প্রকাশনের আগের সাইটটা দেখতে বেশ ভালোই ছিল। ইন ফ্যাক্ট, আমাদের বেশ কিছু জনপ্রিয় বইয়ের লেখকরা স্বীকার করেছেন, সাইট দেখেই তাঁরা আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছিলেন। কিন্তু এসব ৩-৪ বছর আগের কথা। এখন যুগ বদলেছে, তাই সাইটও বদলাতে হল। এল সৃষ্টিসুখ-এর নতুন সাইট। ঠিকানা একই আছে -- www.sristisukh.com তা এই সাইটে কী আছে? ১ -- প্রথম পাতায় কিছুদিন অন্তর একটা নির্বাচিত বইকে Featured Book হিসাবে আলাদা গুরুত্ব দিয়ে বিজ্ঞাপিত করা। ২ -- একটা ব্লগ, সেখানে মূলত আমাদের লেখকদের সাক্ষাতকার বা আমাদের প্রকাশনার গল্প-সংবাদ-বিজ্ঞাপন থাকবে। যেমন আজ প্রকাশিত হয়েছে সঙ্গীতা দাশগুপ্ত রায়-এর সাক্ষাতকার। ৩ -- আমাদের নিজস্ব অনলাইন স্টোর। খুব দরকার ছিল।...
সঙ্গীতা দাশগুপ্ত রায়-এর সেভেন রাউন্ড
সঙ্গীতা দাশগুপ্ত রায় গল্প লিখছেন গত কয়েক বছর ধরে। মূলত ইন্টারনেটকে আশ্রয় করে গড়ে উঠেছে তাঁর নিজস্ব পাঠকবৃত্ত। সম্প্রতি সৃষ্টিসুখ প্রকাশন থেকে প্রকাশিত হয়েছে তাঁর গল্প সংকলন 'সুয়োকথা দুয়োকথা'। সৃষ্টিসুখের পক্ষ থেকে রোহণ কুদ্দুসের সঙ্গে আলাপচারিতায় উঠে এল সঙ্গীতার সাহিত্যভাবনা এবং পরবর্তী বই সম্পর্কে কিছু তথ্য। রোহণ -- আমি তোমার লেখা পড়েছি একেবারে পাণ্ডুলিপি হিসাবে। অনেক ম্যাচিওরড লেখা সেগুলো। কিন্তু সবারই একটা হাতমকশোর ব্যাপার থাকে। সেই গল্পটা জানি না। তোমার লেখালেখির শুরুটা নিয়ে বলো। সঙ্গীতা -- শুরু বলতে স্কুলে দেওয়ালপত্রিকায় ছোট দু-চারটে কবিতা লিখে নিজে নিজেই খুশি হওয়া। তারপর আর কখনওই কিছু লিখিনি। কলেজ শেষ করে চাকরিজীবনের শুরুতে মিনিয়াপলিসে গিয়ে...