একটা রূপকথার বই, যেখানে কিছু দস্যি দামাল অশান্ত– এককথায় ‘লক্ষ্মীমন্ত মেয়ে’র ভাবনার বাইরের কিছু ছকভাঙা চরিত্র জায়গা করে নিয়েছে। তারা নিজেদের মতো করে ভাবে এবং পথ চলে। কেউ কেউ হয়তো কু-ভাবনায় চালিত, কিন্তু তারাও সুযোগ পায় নিজের ভুল শুধরে নেওয়ার। প্রচলিত রূপকথার আঙ্গিকে তাদের এখানে শাস্তি দিতে নাক-কান কেটে নেওয়া হয় না। এখন যারা নতুন পড়ুয়া তাদের জন্যে নতুন রূপকথা নিয়ে দুই মলাটে ‘দস্যি মেয়ের রূপকথা’।
যশোধরা রায়চৌধুরী, রোহিণী ধর্মপাল এবং যূথিকা আচার্য্য সম্পাদিত এই সংকলনে গল্প লিখলেন কারা, সেটা বলার আগে বলে নিই এই বইয়ের প্রচ্ছদের সঙ্গেই আঠারোটি গল্পের আঠারোটি মন ভরানো ছবি এঁকেছেন দিবাকর চন্দ। তাছাড়াও পাতায় পাতায় রয়েছে দুর্দান্ত সব ছবি, সাজিয়েছেন রোকু। আর্টপেপারে ছাপা সম্পূর্ণ রঙিন এই বইটি সব বয়সের পাঠকের জন্যে দুর্দান্ত উপহার।
এবার আসি নক্ষত্রখচিত সূচিপত্রে। পূর্বমাতৃকা আর উত্তরকন্যা এই দুই ভাগে রইল আঠারোজন মানুষে নাম, যাঁরা এই বইতে লিখলেন।
পূর্বমাতৃকা
পুণ্যলতা চক্রবর্তী
গৌরী ধর্মপাল
নবনীতা দেবসেন
উত্তরকন্যা
বাণী বসু
জয়া মিত্র
অনিতা অগ্নিহোত্রী
অদিতি সরকার
অনুরাধা কুন্ডা
যশোধরা রায়চৌধুরী
স্বাতী ভট্টাচার্য
অহনা বিশ্বাস
শাশ্বতী চন্দ
রোহিণী ধর্মপাল
নন্দিতা মিশ্র চক্রবর্তী
অনুষ্টুপ শেঠ
সঙ্গীতা দাশগুপ্ত রায়
দ্বৈতা হাজরা গোস্বামী
যূথিকা আচার্য্য
Be the first to review “দস্যি মেয়ের রূপকথা”