চন্দ্রা। হিস্ট্রির ম্যাম এম সি। মহাশ্বেতা চ্যাটার্জি। ম্যানেজিং কমিটির সেক্রেটারি পর্যন্ত যাঁর সঙ্গে মাথা ঠান্ডা রেখে কথা বলে। সহকর্মী থেকে শুরু করে শিক্ষার্থী, স্থানীয় মানুষজন… সবার শ্রদ্ধার পাত্রী চন্দ্রা এসে পৌঁছেছেন কর্মজীবনের শেষপ্রান্তে। স্বামী অনিকেতকে নিয়ে তাঁর সাজানো সংসার। কিন্তু এর মধ্যেই চন্দ্রা আসক্ত হয়ে পড়লেন স্মার্টফোনে। পরিচয় ঘটল এক যুবকের সঙ্গে, যার সঙ্গে জড়িয়ে পড়লেন সম্পর্কে। অনিকেত জানতে পারলেন কিছুদিনের মধ্যেই।
প্রাথমিক বিহ্ববলতা কাটিয়ে প্রৌঢ় এই দম্পতি একসময় সাহায্য নিলেন মনোরোগ বিশেষজ্ঞর। অনিকেত কি পারবেন নিজের পৌরুষের অহং সরিয়ে রেখে চন্দ্রাকে কাছে টেনে নিতে? আত্মগর্বী চন্দ্রা কি নিজের স্খলনকে ক্ষমা করতে পারবেন? বিপুল দাসের মানবিক উপন্যাস ‘মহানিষ্ক্রমণ’। মানবিক, কারণ মানুষের বিষম হৃদয় এই গল্পের মূল উপজীব্য।
Be the first to review “মহানিষ্ক্রমণ”