বৃষ্টির বড় বাড় বেড়েছে। কথা নেই বার্তা নেই ধিঙ্গি বেহায়া মেয়ের মতো সবার গায়ে জল ছিটিয়ে বেড়াচ্ছে। পারেও বটে বাবা! বাজের ধমকানি, আকাশের মনখারাপ কিছুই পাত্তা দেয় না সে। আর কেনই বা দেবে? যখন ঠা ঠা গরমে গলে গিয়ে মেঘ হাত ছেড়ে চলে গেল অন্য কোন টানে, তখন বুকের ভিতর খাঁ খাঁ রোদের কড়া মরুভূমি, তখন চোখের কোনায় বালিরাও ধরা দেয় না — সেই সময় থেকে সে তেজ ধরে রেখেছে।
বৃষ্টি কখনও বালিকা, কখনও তরুণী, কখনও যুবতী — বৃষ্টির খামখেয়ালি চলন, তার ফুঁসে ওঠা, তার লাস্য — সব মিলিয়ে বৃষ্টিবেলা।
Be the first to review “বৃষ্টিবেলা”