ক্ষীণতনু বইটি, ছোট ছোট মুক্ত মনন দিয়ে জোছনা ছড়ায়।
সে জোছনা কখনও মেদুর আবার কখনও চড়া রোদ্দুর!
আচ্ছা জোছনায় তো মোমের মতো পেলব থাকতে হয়!
লেখাগুলির গলন্ত মোম যখন ছিটকে পড়ছে, আমার পুরুষ সত্তা সে উষ্ণতা নরম বলে ধরতেই পারছে না!
লাস্ট অ্যাক্টিভ বসন্তে, গেরস্তালি, স্বর অবধি পড়ে ঘিলুকে অবসর দিলাম!
পুরো পড়া হলে, এ লেখার সঙ্গে আমার ক্ষুদ্র বন্ধু পরিসরের পরিচয় ঘটাতে দেরি হয়ে যাবে।
পড়ুয়া বন্ধুরা পড়ুন, এ বই নিয়ে নাহয় আলোচনা হবে, কোনও শীতল ছায়ায়, কোনও বটের ধারে।
একান্ত নির্জনে বা কলরবের মধ্যে।
পরিশেষে জানাই, আমি, আমার বড় পুত্র মহুল আর কুহেলী, তিন জনেরই একটা কমন অবসর আছে।
সে অবসরে আমার বই নিয়ে, আধুনিক বাংলা ভাষা নিয়ে আলোচনা, মতের আদান প্রদান করি।
ও আমাদের একান্তই নিজেদের আপন সময়।
সেখানেই নতুন করে বাংলায় ব্যঞ্জনাময় ভাষা, বাক্য আর রচিত হচ্ছে না, মহুল বলছিল।
শতাব্দীর বইতে গ্র্যাঞ্জার, এপিটাফ শব্দগুলির অনুরণন এত সুন্দর প্রবেশ করেছে!
তুলনাহীন।
শতাব্দী আমি আগে কেন আপনাকে পড়িনি!
– কৌশিক ভট্টাচার্য
Be the first to review “লাস্ট অ্যাক্টিভ বসন্তে”